ছবি- সংগৃহীত
১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের শেষ প্রান্তে এসে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী এবং তাদের দোসর আল-বদর ও রাজাকাররা পরিকল্পিতভাবে আমাদের বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করে। সাংবাদিক, শিক্ষক, ডাক্তার, প্রকৌশলী, সাহিত্যিক—যাঁরা স্বাধীনতার পর নতুন বাংলাদেশের ভিত্তি গড়ে তুলতেন, তাঁদের নির্মমভাবে হত্যা করা হয়।
এই হত্যাকাণ্ড ছিল জাতিকে মেধাশূন্য করে দেওয়ার এক ঘৃণ্য অপচেষ্টা। কিন্তু তাঁরা মরে গিয়েও আমাদের জন্য রেখে গেছেন একটি মুক্ত বাংলাদেশ এবং একটি চিরজাগ্রত চেতনা।
আজ আমরা তাঁদের প্রতি জানাই গভীর শ্রদ্ধা।
তাঁদের আত্মত্যাগ যেন শুধু স্মৃতির পাতায় সীমাবদ্ধ না থাকে। আমাদের প্রতিদিনের কাজ, আমাদের চিন্তা ও চেতনায় তাঁদের স্বপ্নের বাংলাদেশ গড়ার অঙ্গীকার থাকতে হবে। বুদ্ধিজীবী দিবস জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের স্মরণে গভীর শ্রদ্ধা। যাঁরা নিজেদের জীবন উৎসর্গ করে আমাদের স্বাধীনতার পথকে আলোকিত করেছেন, তাঁদের আত্মত্যাগ আমাদের জাতীয় চেতনাকে চিরজাগ্রত রাখবে।
শহীদদের রক্তে রাঙানো এই মাটি আমাদের প্রেরণার উৎস। আমরা যেন তাঁদের স্বপ্নের বাংলাদেশ গড়তে ঐক্যবদ্ধ থাকি।
তোমাদের ভুলব না।
শ্রদ্ধা, ভালোবাসা ও কৃতজ্ঞতা।
থানারহাট কলেজ, সুবর্ণচর, নোয়াখালী।